- একক হিসেবে বাংলাদেশের বৃহত্তম বনভুমি -- সুন্দরবন।
- বাংলাদেশের জাতীয় বননীতি প্রনীত হয় -- ১৯৭৯ সালে।
- বাংলাদেশে জনপ্রতি বনভুমির পরিমান -- ০.০১৮ হেক্টর।
- বাংলাদেশের বন এলাকা বিভক্ত -- ৪টি অঞ্চলে, যথা- ৪টি অঞ্চলে, যথা- পাহাড়ী বনাঞ্চল, ম্যনাগ্রোভ বনাঞ্চল, সমতল এলাকার শাল বনাঞ্চল ও গ্রামীন বন।
- পাহাড়ী বনাঞ্চলের আয়তন -- ১৫,৬৬,৯৩৫ একর।
- ম্যানগ্রোভ বনের আয়তন -- ১৪,০৫,০০০ একর।
- শাল বনাঞ্চলের আয়তন -- ২,৮১,৯৫৩ একর।
- বাংলাদেশের মোট আয়তনের যত অংশ বনাঞ্চল -- প্রায় ১৭ শতাংশ।
- বাংলাদেশের বৃহত্তম বনভূমি -- পার্বত্য চট্টগ্রামের বনভূমি।
- বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বনভুমি -- সুন্দরবন। (একক হিসেবে বৃহত্তম)
- বাংলাদেশের তৃতীয় বনাঞ্চল -- মধুপুর জঙ্গল।
- সুন্দরবনের প্রধান বৃক্ষ কোনটি -- সুন্দরী।
- যে কাঠ থেকে বাক্স ও দিয়াশলাইয়ের কাঠি প্রস্তুত হয় -- গেওয়া।
ধুন্দল গাছের কাঠ থেকে প্রস্তুত করা হয় -- পেন্সিল। - যে গাছের ছাল থেকে রং প্রস্তুত করা হয় -- গরান।
- যে জাতীয় গাছ সবচেয়ে বেশী বৃদ্ধি পায় -- বাঁশ জাতীয় গাছ।
- ভাওয়াল বনাঞ্চল অবস্থিত -- গাজীপুর জেলায়।
- মধুপুর বনাঞ্চলের প্রধান বৃক্ষ -- শাল বা গজারী।
- যে গাছকে সুর্যের কন্যা বলা হয় -- তুলা গাছকে।
- দেশের যে বনাঞ্চলকে চিরহরিৎ বন বলা হয় -- পার্বত্য বনাঞ্চল।
- বরেন্দ্র ভুমিতে যে গাছ সবচেয়ে বেশি -- শাল গাছ।
- দেশের প্রথম ইকোপার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেন উদ্ধোধন করা হয় -- ১৭ জানু ২০০১, চন্দ্রনাথ পাহাড়ে।
- সুন্দরবন কোন দুটি দেশে বিস্তৃত -- বাংলাদেশ-ভারত।
- বাংলাদেশের দীর্ঘতম গাছের নাম -- বৈলাম গাছ।
- সুন্দরবনের মোট আয়তন -- ৬০১৭ বর্গ কি. মি।
- বাংলাদেশের বন গবেষণা কেন্দ্র কোথায় -- চট্টগ্রামে।
- উপকুলীয় সবুজ বেষ্টনীয় বনাঞ্চলে সৃজন করা হয়েছে -- ১০টি জেলায়।
- ক্রান্তীয় বনাঞ্চলের প্রধান গাছ -- শাল বা গজারী।
- পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে যে গাছটি ক্ষতিকারক -- ইউক্যলিপটাস।
- কোন দেশের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য বনাঞ্চল থাকা প্রয়োজন মোট ভুমির -- ২৫ শতাংশ
- বাংলাদেশের বনাঞ্চলের পরিমাণ মোট ভুমির কত শতাংশ -- ১৭%।
- বাংলাদেশের বনভূমি কয়টি অঞ্চলে বিভক্ত -- ৩টি।