- বাংলাদেশের যে জেলায় গো-চারণ ভূমি রয়েছে – সিরাজগঞ্জ ও পাবনা জেলায়।
- যমুনাপাড়ী ছাগলের অপর নাম – রামছাগল।
- যে জাতের ছাগল বাংলাদেশে বেশী পাওয়া যায় – ব্ল্যাক বেঙ্গল।
- বাংলাদেশের মহিষ প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – বাগেরহাটে।
- বাংলাদেশের হরিণ প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – ডুলাহাজারা (কক্সবাজার)।
- প্রানিজ আমিষের প্রধান উৎস -- মাছ।
- বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় গো প্রজনন কেন্দ্র অবস্থিত – সাভার, ঢাকা।
- বাংলাদেশের জাতীয় পশু – রয়েল বেঙ্গল টাইগার।
- গবাদি পশুতে ভ্রুণ বদল করা হয় – ৫ মে ১৯৯৫ সালে।
- বাংলাদেশে কয়টি সরকারী মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র হ্যাচারী ও খামার আছে -- ৮৬টি।
- বাংলাদেশের স্বাদু পানিতে মাছের প্রজাতির সংখ্যা কত -- ২৭০।
- বর্তমানে সমুদ্র উপকুল থেকে পাওয়া যায় মোট মৎস্য উৎপাদনের শতকরা কত ভাগ -- ২৭ ভাগ।
- চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত – বাগেরহাট।
- চিংড়ি সম্পদকে বলা হয় – White Gold।
- বাংলাদেশের কুয়েত বলা হয় – খুলনাকে।
- বাংলাদেশে মাথাপিছু প্রতিদিন মৎসজাত প্রোটিন গ্রহণের পরিমাণ – ২৫ গ্রাম।
- বাগদা চিংড়ি চাষ করা হয় – লোনা পানিতে।
- মুখে ডিম রেখে বাচ্চা ফুটায় – তেলাপিয়া।
- চিংড়ি চাষ কর আইন কবে প্রণীত হয় -- ১৯৯২ সালে।
- বাংলাদেশে সামুদ্রিক জলাশয়ের মোট আয়তন কত -- ১,৬৬,০০০ বর্গ কি.মি।
- বাংলাদেশের একমাত্র মৎস্য গবেষণা ইনষ্টিটিউট অবস্থিত -- ময়মনসিংহ।/চাঁদপুর।
- চিংড়ি মাছের উপর গবেষণা হয় -- খুলনার পাইকগাছায়।
- বাংলাদেশের মৎস্য আইনে কত সেন্টিমিটারের কম হলে রুই (কার্প) জাতীয় মাছ ধরা নিষেধ -- ২৩ সেন্টিমিটার।
- বঙ্গোপসাগরের মৎস্য চারণ ক্ষেত্র কয়টি -- চারটি।
- নিমগ্ন মহাগহবর কি -- একটি মৎস্যচারণ ক্ষেত্র।
- রেনু পোনা কখন ছাড়ে -- বর্ষাকালে।
- বাংলাদেশের প্রধান প্রাণিজ সম্পদ -- মাছ।
- পুকুরে কোন মাছ বাচেঁ না -- ইলিশ।