আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের তিন বছর মেয়াদী পিএইচডি প্রোগ্রামে ফুল-ফ্রি স্কলারশিপ দিচ্ছে যুক্তরাজ্যের ইম্পেরিয়াল কলেজে। ‘‘ইম্পেরিয়াল কলেজ প্রেসিডেন্ট স্কলারশিপ’’-এর আওতায় এই স্কলারশিপ প্রদান করা হবে। বাংলাদেশসহ যে কোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ সময় আগামী ৪ নভেম্বর, ২০২২।

ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডনের একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় (আনুষ্ঠানিকভাবে দ্য ইম্পেরিয়াল কলেজ অব সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড মেডিসিন)। এই বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্বের মর্যাদাপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হিসেবে গণ্য করা হয়। ইম্পেরিয়ালের প্রধান ক্যাম্পাস সেন্ট্রাল লন্ডনের দক্ষিণ কেনসিংটনে অবস্থিত। এর মূলত চারটি অনুষদ যার অধীনে ৪০টির বেশি বিভাগ, ইন্সটিটিউট ও গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে।

সুযোগ-সুবিধাসমূহ

  • সম্পূর্ণ টিউশন ফি প্রদান করবে।
    • আবাসন ব্যয় হিসেবে £22,900 (বাংলাদেশী টাকায় পঁচিশ লাখ টাকা) বাৎসরিক উপবৃত্তি প্রদান করবে।
    • জীবনযাত্রার ব্যয় মেটানোর জন্য প্রতি বছর £2000 (বাংলাদেশী টাকায় দুই লাখ টাকা) প্রদান করবে।
    • আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে ‘ইংরেজি ভাষার কোর্স’ এবং কলেজের বিভিন্ন ক্লাব এবং সম্প্রদায়গুলিতে অ্যাক্সেসসের সুবিধা প্রদান করবে।

সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) এখন থেকে পরীক্ষক ও প্রশ্নকর্তাদের কাজের তথ্য ডিজিটালি সংরক্ষণ করবে। যাতে খাতা দেখা বা প্রশ্নপত্র তৈরি করার ক্ষেত্রে তাঁদের কর্মদক্ষতার মূল্যায়ন যথাযথ ও সহজ হয়। পিএসসি বলছে, কোনো পরীক্ষক বা প্রশ্নকর্তার কাজের মান সন্তোষজনক না হলে তাঁকে আর কাজ দেওয়া হবে না।

পিএসসির একাধিক সূত্র জানায়, ৪১তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ নিয়ে জটিলতায় পড়েছে পিএসসি। অনুসন্ধানে দেখা যায়, ৩১৮ জন পরীক্ষকের ‘ভুলের’ কারণে ফল প্রকাশে দেরি হচ্ছে। এ পটভূমিতে পরীক্ষকদের তথ্য ডিজিটালি সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নেয় পিএসসির বিশেষজ্ঞ দল।

সরকারি সব চাকরির (ক্যাডার পদ বাদে) আবেদন ফি পুনরায় নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। সব মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, দপ্তর স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের চাকরির জন্য এই ফি প্রযোজ্য হবে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এসব তথ্য জানা গেছে।

 প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ৯ম গ্রেড বা এর বেশি গ্রেডভুক্ত (নন–ক্যাডার) পদে আবেদন ফি ৬০০ টাকা, ১০ম গ্রেডের পদে আবেদন ফি ৫০০ টাকা, ১১ থেকে ১২তম গ্রেডের জন্য ৩০০ টাকা, ১৩ থেকে ১৬তম গ্রেডের জন্য ২০০ টাকা এবং ১৭ থেকে ২০তম গ্রেডের জন্য ১০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।