(১) বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট জেলা কোনটি –  নারায়ণগঞ্জ

(২) বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাহাড় – গারো পাহাড়

(৩) বাংলাদেশের উঁচু পাহাড় – গারো পাহাড়।

(৪) বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট বিভাগ কোনটি – ময়মনসিংহ

(৫) বাংলাদেশের ছোট জেলা – নারায়ণগঞ্জ

(৬) আয়তনে ছোট জেলা – নারায়ণগঞ্জ

(৭) আয়তনে বড় জেলা – রাঙামাটি

(৮) জনসংখ্যায় ছোট জেলা – বান্দরবন

(৯) জনসংখ্যায় বড় জেলা – ঢাকা

(১০) আয়তনে ছোট থানা – কোতোয়ালী (ঢাকা)

(১১) আয়তনে বড় থানা – শ্যামনগর(সাতক্ষীরা)

(১২) জনসংখ্যায় ছোট থানা – রাজস্থলী (রাঙামাটি)

(১৩) জনসংখ্যায় বড় থানা – বেগমগঞ্জ (নোয়াখালী)

(১৪) বাংলাদেশের সর্ব উত্তর -পূর্বের থানা: জকিগঞ্জ, সিলেট

(১৫) বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ – পশ্চিমের থানা-শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)

(১৬) সবচেয়ে বড় গ্রাম-বানিয়াচং, হবিগঞ্জ

(১৭) সর্ব পূর্বের জেলা-বান্দরবন

(১৮) সর্ব পশ্চিমের জেলা-চাঁপাইনবাবগঞ্জ

(১৯) সর্ব দক্ষিণের জেলা-কক্সবাজার

(২০) সর্ব পশ্চিমের থানা-শিবগঞ্জ

(২১) সর্ব দক্ষিণের স্থান-ছেঁড়াদ্বীপ সেন্টমার্টিন

(২২)সর্ব পশ্চিমের স্থান-মনাকশা

(২৩) সর্ব দক্ষিণের থানা-টেকনাফ

(২৪) সর্ব উত্তরের জেলা-পঞ্চগড়

(২৫) সর্ব পূর্বের থানা/উপজেলা-থানচি

(২৬) সর্ব উত্তরের থানা-তেঁতুলিয়া

(২৭) সর্ব পূর্বের স্থান-আখাইন ঠং

(২৮) সর্ব উত্তরের স্থান-বাংলাবান্ধা

(২৯) বাংলাদেশের বার্ষিক গড় তাপমাত্রা কত ? ২৬.০১ সেলসিয়াস।

(৩০) বাংলাদেশে সর্বোচ্চ গড় বৃষ্টিপাত কোথায় হয়? সিলেটের লালখানে (৩৮৮ সে.মি.)

(৩১) বাংলাদেশে বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত পরিমান কত ? ২০৩ সেঃমিঃ।

(৩২) বাংলাদেশে সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত কোথায় হয়? নাটোরের লালপুরে (১৫৪ সে.মি.)

(৩৩) বাংলাদেশের শীতলতম জেলা কোনটি ? সিলেট।

(৩৪) বাংলাদেশের উঞ্চতম স্থানের নাম কি? নাটোরের লালপুরে।

(৩৫) বাংলাদেশের শীতলতম স্থান কোনটি ? শ্রীমঙ্গল।

(৩৬) বাংলাদেশের উঞ্চতম জেলা কোনটি ? রাজশাহী।

(৩৭) গ্রীনিচমান সময় অপেক্ষা বাংলাদেশের সময় অগ্রগামী কত? ৬ ঘন্টা।

(৩৮) বাংলাদেশের প্রায় মধ্য ভাগ দিয়ে কোন রেখা অতিক্রান্ত করেছে ? কর্কটক্রান্তি রেখা।

সাধারণ জ্ঞান: বাংলাদেশ বিষয়াবলী

(১) বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম– গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ ইংরেজি হচ্ছে- The People’s Republic of Bangladesh

(২) বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ করেছে- ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্থান থেকে।

(৩) বাংলাদেশের রাজধানী- ঢাকা।

(৪) বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী- চট্টগ্রাম।

(৫) আয়তনের পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান- ৯০তম।

(৬) বাংলাদেশের বিভাগ সংখ্যা- ৮ টি।

(৭) বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।

(৮) বাংলাদেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- ১.৩২%।

(৯) বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয়- ২০৫০ মার্কিন ডলার।

(১০) বাংলাদেশের উপর দিয়ে প্রবাহিত মোট নদ-নদীর সংখ্যা- ২০৩টি।

(১১) জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান- অষ্টম।

(১২) বাংলাদেশের সর্ব নিম্ন বৃষ্টিপাত হয়- নাটোর জেলার লালপুরে।

(১৩) বাংলাদেশের আইন পরিষদের নাম- পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদ।

(১৪) বাংলাদেশের সিটি কর্পোরেশনের সংখ্যা- ৬টি।

(১৫) বাংলাদেশের সাথে যে দুটি দেশের সীমান্ত রয়েছে- ভারত ও মায়ানমার।

(১৬) বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু- ৬৬.৮ বছর।

(১৭) বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত- ২০৩ সে.মি।

(১৮) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়- সিলেট জেলার লালখানে।

(১৯) বাংলাদেশের উষ্ণতম মাস- এপ্রিল।

(২০) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারী।

(২১) সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।

(২২) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ৩টি।

(২৩) সবচেয়ে কম ঘন বসতি পূর্ণ জেলা- বান্দরবন।

(২৪) বাংলাদেশের জাতিসংঘের- ১৩৬তম সদস্য।

(২৫) বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।

(২৬) বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর- ২টি।

(২৭) সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- ঢাকা।

(২৮) বাংলাদেশের জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে- ১৯৭৪ সালে।

বাংলাদেশের উৎপত্তি, অবস্থান, সীমানা ও আয়তন

(১) বাংলাদেশ নামের উৎপত্তি হয়েছে নিম্নোক্ত ক্রমধারায়- বাঙ্গাল> সুবাহ-ই বাঙলা> পূর্ববঙ্গ> পূর্ব পাকিস্তান> বাংলাদেশ।

(২) বাংলাদেশের সীমানা- পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরেভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয় ও আসাম, পূর্বে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরামএবংমায়ানমার, বাংলাদেশের দক্ষিণে রয়েছে বঙ্গোপসাগর।

(৩) বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের স্থান- ছেড়া দ্বীপ (না থাকলে সেন্টমার্টিন হবে)।

(৪) বাংলাদেশের পশ্চিমের স্থান- মনাকসা (শিবগড়, চাঁপাই নবাবগঞ্জ)।

(৫) আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বিভাগ- চট্টগ্রাম।

(৬) আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা- রাঙামাটি।

(৭) আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় উপজেলা- শ্যামনগর (সাতক্ষীরা)।

(৮) বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলীয় সীমার দৈর্ঘ্য- ৭১১ কি.মি.।

(৯) বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্র সীমার দৈর্ঘ্য- ২০০ নটিক্যাল মাইন বা ৩৭০.৪ কি.মি.।

(১০) বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।

(১১) মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩টি।

(১২) বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারতের কোন সংযোগ নেই- বান্দরবন ও কক্সবাজার।

(১৩) বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান-

(১৪) বাংলাদেশের আয়তন- ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কি.মি. বা ৫৬, ৯৭৭ বর্গ মাইল।

(১৫) বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের স্থান- আখাইনঠং (থানচি, বান্দরবন)।

(১৬) বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের স্থান- জায়গীর জোত, বাংলা বান্ধা।

(১৭) আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট বিভাগ- সিলেট।

(১৮) আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট জেলা- মেহেরপুর।

(১৯) বাংলাদেশের দক্ষিণে ভারতের কোন প্রদেশ অবস্থিত- আন্দামান নিকবর দ্বীপপুঞ্জ।

(২০) বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্র সীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল।

(২১) বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য- ৫টি।

(২২) ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি।

(২৩) বাংলাদেশের কোন জেলার সাথে ভারত ও মিয়ানমারের যৌথ সীমান্ত রয়েছে- রাঙামাটি।

(২৪) বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে ভারতের ফারাক্কা বাঁধের দৈর্ঘ্য- ১৬.৫ কি.মি. বা ১১ মাইল।

(২৫) বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে- কর্কট ক্রান্তি রেখা।

(২৬) বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬মে ১৯৭৪ (নয়াদিল্লী)।

(২৭) ছিটমহল সংক্রান্ত ‘মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি- ১৯৭৪’ এর বিষয় বস্তু- নিজ ভিটায় বসবাস।

(২৮) ভারত বাংলাদেশের জন্য ‘তিন বিঘা করিডোর’ খুলে দেয়- ২৬ জুন ১৯৯২ সালে।

(২৯) ভারতের ভিতর বাংলাদেশের ছিট মহল ছিল- ৫১টি।

(৩০) বাংলাদেশের সাথে দুটি দেশের সীমান্ত সংযোগ রয়েছে- ভারত ও মিয়ানমার।

(৩১) বাংলাদেশ-ভারত ও মায়ানমার এই তিনটি জেলার যৌথ সীমান্ত রয়েছে কোন জেলায়- রাঙ্গামাটি জেলায়।

(৩২) বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগের সাথে ভারতের কোন সীমান্ত সংযোগ নেই।

(৩৩) ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬ মে ১৯৭৪ সালে।

বাংলাদেশের মাটি ও ভূ-প্রকৃতি

(১) বাংলাদেশের মাটিতে যে খনিজ পদার্থের অভাব রয়েছে- দস্তা ও গন্ধক।

(২) পীত মাটি পাওয়া যায়- ফরিদপুরে।

(৩) হিউমাস মাটির কি উপকার করে- উর্বরতা বৃদ্ধি করে।

(৪) পাহাড়ি মাটি- অম্ল প্রকৃতির।

(৫) বাংলাদেশের পাহাড় সমূহের ভূমিরূপ- টারশিয়ারী যুগের।

(৬) বরেন্দ্রভূমি বলা হয়- রাজশাহী বিভাগের উত্তর-পশ্চিম অংশকে।

(৭) সর্বপ্রথম বাংলাদেশের কোন অঞ্চল গঠিত হয়- টারশিয়ারী যুগের পাহাড়।

(৮) মধুপুর অবস্থিত- টাঙ্গাইল ও ময়মনসিংহ জেলায়।

(৯) কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ভূ-প্রকৃতি- বালুকাময়।

(১০) বাংলাদেশের মাটিতে সবচেয়ে বেশি রয়েছে- এলুমিনিয়াম।

(১১) বাংলাদেশের মৃত্তিকা গবেষণা ইন্সটিটিউট অবস্থিত- ঢাকায়।

(১২) বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে মাটির অনুর্বরতার কারণ- লবণাক্ততা।

(১৩) ভূ-প্রকৃতি অনুসারে বাংলাদেশকে- ৩ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।

(১৪) প্লাবন সমভূমি থেকে বরেন্দ্র ভূমির উচ্চতা- ৬-১২ মিটার।

(১৫) বরেন্দ্র ভূমির মাটির রং- ধূসর ও লাল বর্ণের।

(১৬) ভাওয়ালের গড় অঞ্চল- গাজীপুর জেলায় অবস্থিত।

(১৭) মধুপুর ও ভাওয়ালের গড় অঞ্চলের মাটির রং- লালচে ও ধূসর।

(১৮) ঢাকার প্রতিপাদ্য স্থান- চিলির নিকট প্রশান্ত মহাসাগরে।

বাংলাদেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু

(১) বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর- প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে।

(২) বাংলাদেশ- ক্রান্তীয় জলবায়ু অঞ্চলের অন্তর্গত।

(৩) এদেশের বায়ুর আর্দ্রতা কম থাকে- শীত কালে।

(৪) বাংলাদেশের জলবায়ুর প্রধান বৈশিষ্ট্য- মৌসুমি বায়ু।

(৫) বাংলাদেশে শীতকালে বৃষ্টিপাত হয় না- উত্তর পূর্ব মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে।

(৬) সবচেয়ে ছোট দিন ও বড় রাত- ২২ ডিসেম্বর।

(৭) আইলা শব্দের অর্থ- ডলফিন বা শুশুক।

(৮) বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর- ঢাকার আগার গাঁয়ে অবস্থিত।

(৯) সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র- ঢাকার আগার গাঁও অবস্থিত।

(১০) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কেন্দ্র- ২টি।

(১১) বাংলাদেশের বার্ষিক গড় তাপমাত্রা- ২৬.৭০ ।

(১২) বাংলাদেশের জলবায়ু- সম ভাবাপন্ন।

(১৩) কাল বৈশাখী বৃষ্টিপাত ঝড়ের কারণ- উত্তর-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু।

(১৪) বাংলাদেশের আবহাওয়া দপ্তর কমপক্ষে- ১৮ ঘণ্টা পূর্বে বিপদ সংকেত দেয়।

(১৫) বাংলাদেশ স্বতন্ত্র ঋতু- বর্ষাকাল।

(১৬) সিডর শব্দের অর্থ- চোখ।

(১৭) বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দিন ও ছোট রাত- ২১ জুন।

বাংলাদেশের ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র

  • বাংলাদেশে ভূ- উপগ্রহ কেন্দ্র আছে- ৪টি ( বেতবুনিয়া, তালিবাবাদ, মহাখালী, সিলেট)
  • আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগের মাধ্যমকে- উপগ্রহ বলে।
  • তারিবাবাদ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি কোন জেলায় অবস্থিত- গাজীপুর।
  • বাংলাদেশের উপগ্রহ কেন্দ্রটি অবস্থিত- সিলেটে অবস্থিত।
  • প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি অবস্থিত- বেতবুনিয়া, গাজীপুর।

বাংলাদেশের পাহাড়-পর্বত উপত্যকাসমূহ

(১) বাংলাদেশের পাহাড়সমূহ সৃষ্টি হয়েছে- প্লেটটেকনোনিক প্রক্রিয়ায়।

(২) বাংলাদেশের পাহাড় সমূহ- ভাঁজ বা ভঙ্গিল শ্রেণীর।

(৩) বাংলাদেশের পাহাড় সমূহের গড় উচ্চতা- ২০৫০ ফুট।

(৪) লালমাই পাহাড়- কুমিল্লায় অবস্থিত।

(৫) কুলাউড়া পাহাড় অবস্থিত- মৌলভীবাজার জেলায়।

(৬) ‘কালা পাহাড়’ বা ‘পাহাড়ের রাণী’ বলা হয়- চিম্বুক পাহাড়কে (৩য় উচ্চতম)।

(৭) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গের নাম- তাজিংডং বা বিজয় বা মদক মুয়াল।

(৮) হালদা ভ্যালী অবস্থিত- খাগড়াছড়িতে।

(৯) বাংলাদেশের পাহাড় সমূহ গঠিত হয়- টারশিয়ারী যুগে।

(১০) বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাহাড়- গারো পাহাড়।

(১১) আলু টিলা পাহাড়- খাগড়াছড়িতে অবস্থিত।

(১২) ইউরেনিয়াম পাওয়া গেছে- কুলাউড়া পাহাড়ে।

(১৩) চিম্বুক পাহাড়ের পাদদেশে বাস করে- মারমা উপজাতি।

(১৪) হিন্দুদের তীর্থ স্থানের জন্য বিখ্যাত- চন্দ্রনাথের পাহাড়। () বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গ- কেওক্রাডং।

(১৫) সাঙ্গু ভ্যালী অবস্থিত- চট্টগ্রামে।

বাংলাদেশের ভৌগলিক প্রতীকী নামসমূহ

(১) ভাটির দেশ বাংলাদেশ

(২) মসজিদের শহর ঢাকা

(৩) সোনালী আঁশের নাম বাংলাদেশ

(৪) প্রাচ্যের ডান্ডি নারায়ণগঞ্জ

(৫) জনসংখ্যার দেশ বাংলাদেশ

(৬) নদীমাতৃক দেশ বাংলাদেশ, রিক্সার নগরী ঢাকা

(৭) পৃথিবীর ব-দ্বীপ বাংলাদেশ, ৩৬০ আউলিয়ার আবাস ভূমি সিলেট

(৮) চট্টগ্রামের দুঃখ চাক্তাইখাল, রসের হাঁড়ি খেজুর গুড় ফরিদপুর

(৯) সাগর দ্বীপ ভোলা উত্তর বঙ্গের প্রবেশ দ্বার বগুড়া

(১০) সাগর কন্যা- পটুয়াখালী

(১১) দেশের প্রবেশ দ্বার চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ-ভারতের প্রবেশ দ্বার সিলেট

(১২) বার আউলিয়ার শহর চট্টগ্রাম() কুমিল্লার দুঃখ গোমতী

(১৩) বাংলার শস্য ভাণ্ডার বরিশাল

(১৪) সাগর কন্যা কুয়াকাটা

বাংলাদেশের স্থাপত্য নিদর্শন সমূহ

(১) বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের অবস্থান- ঢাকা মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণ।

(২) কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের স্থপতি- হামিদুর রহমান।

(৩) জাতীয় স্মৃতিসৌধ অবস্থিত- সাভারে।

(৪) জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

(৫) জাতীয় স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন করেন- প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ।

(৬) জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর ফলক সংখ্যা- ৭টি।

(৭) মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স এর স্থপতি- তানবীর কবির।

(৮) বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের অবস্থান- মিরপুর, ঢাকা।

(৯) রায়ের বাজার বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধ অবস্থিত- রায়ের বাজার, ধানমন্ডি।

(১০) অপরাজেয় বাংলা অবস্থিত- কলাভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

(১১) স্বোপার্জিত স্বাধীনতা- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বরে অবস্থিত।

(১২) শাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্যটি- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।

(১৩) ‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটি- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।

(১৪) ‘স্মারক ভাস্কর্য’ টি- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।

(১৫)  ‘মুক্ত বাংলা’ ভাস্কর্যটি অবস্থিত- ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।

(১৬) ‘অমর একুশে’ ভাস্কর্যটি- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।

(১৭) বিজয় ’৭১ এর অবস্থান- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ।

(১৮) মুজিব নগর স্মৃতিসৌধ মেহেরপুর তানভীর কবির

(১৯) স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ঢা.বি টিএসসি চত্বর শামীম শিকদার

(২০) দুর্জয় রাজারবাগ, ঢাকা মৃণাল হক

(২১) সংগ্রাম সোনারগাঁও নারায়ণগঞ্জ জয়নুল আবেদীন

(২২) স্বাধীনতা ভাষা ইন্সটিটিউট সেগুনবাগিচা, ঢাকা

(২৩) বীরের প্রত্যাবর্তন বাড্ডা, ঢাকা সুদীপ্ত রায়

(২৪) প্রতিরোধ মাসদাইর, নারায়ণগঞ্জ মৃণাল হক

(২৫) কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের প্রথম ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়- ২৩ জানুয়ারি ১৯৫২।

(২৬) শহীদ মিনার প্রথম উদ্বোধন করা হয়- ২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২।

(২৭) জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর স্থপতি- সৈয়দ মাইনুল হোসেন।

(২৮) জাতীয় স্মৃতিসৌধ স্থাপন করা হয়- ১৬ ই ডিসেম্বর ১৯৭২।

(২৯) জাতীয় স্মৃতিসৌধ এর উচ্চতা- ১৫০ ফুট।

(৩০) মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স- মেহেরপুর জেলায় অবস্থিত।

(৩১) মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স এর স্তম্ভ সংখ্যা- ২৩টি।

(৩২) জাগ্রত চৌরঙ্গী এর ভাস্কর- আব্দুর রাজ্জাক।

(৩৩) এর ভাস্কর- সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ।

(৩৪) স্বোপার্জিত স্বাধীনতা ভাস্কর্যের স্থপতি- শামীম শিকদার।

(৩৫) শাবাশ বাংলাদেশ ভাস্কর্যটি ভাস্কর-নিতুন কুণ্ড।

(৩৬) ‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটির ভাস্কর- হামিদুজ্জামান খান।

(৩৭) ‘মুক্ত বাংলা’ ভাস্কর্যটি ভাস্কর- রশীদ আহমদ।

(৩৮) গোল্ডেন জুবিলী টাওয়ার- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।

(৩৯)  বিজয় ’৭১ এর ভাস্কর্য- শ্যামল চৌধুরী।

(৪০) দেশের সর্বোচ্চ শহীদ মিনারটি- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।

(৪১) ‘মোদের গরব’ ভাস্কর্যটির অবস্থান- বাংলা একাডেমী চত্বর।

(৪২) জাতীয় স্মৃতিসৌধ-সাভার-সৈয়দ মাইনুল হোসেন

(৪৩) অপরাজেয় বাংলা ঢা.বি কলাভবন সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালেদ

(৪৪) জাগ্রত চৌরঙ্গী জয়দেবপুর চৌরাস্তা আব্দুর রাজ্জাক

(৪৫) দুরন্ত শিশু একাডেমী, ঢাকা সুলতানুল ইসলাম

(৪৬) বিজয় বিহঙ্গ আমতলা, বরিশাল হামিদুজ্জামান ও আমিনুল হাসান লিটু

(৪৭) প্রত্যাশা ফুলবাড়িয়া, ঢাকা, মৃণাল হক

বাংলাদেশের ছিটমহল ও সীমান্তবর্তী স্থানসমূহ

  • বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করেন- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ইন্দিরা গান্ধি।
  • বাংলাদেশের সব কটি ছিট মহল- ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার জেলার অন্তর্গত।
  • তিন বিঘা করিডোর’ এর বিনিময়ে বাংলাদেশ ভারতকে দেয়- বেরু বাড়ী ছিটমহল।
  • বাংলাদেশের ভিতর ভারতের ছিটমহল ছিল- ১১১টি।
  • ভারত কর্তৃক দখলকৃত ‘পদুয়া’ নামক স্থানটি- সিলেট সীমান্তে অবস্থিত।
  • তিন বিঘা করিডোর’ বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় অবস্থিত।