Print
Hits: 261

এমন একটা সময় ছিল তখন কোনো দম্পতির ঘরে সন্তান না এলে সব দোষ স্ত্রীর ঘাড়ে চাপানো হতো। পরবর্তী সময়ে চিকিৎসা বিজ্ঞান প্রমাণ করে দেয় যে স্ত্রী-পুরুষ নির্বিশেষে যে কেউ হতে পারে বন্ধ্যত্বের শিকার। উভয়ই হতে পারে সন্তান না হওয়ার কারন।

সম্প্রতি ব্রিটিশ স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান এনএইচএসের এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, যে দম্পতিদের সন্তান হচ্ছে না, তাদের এক-তৃতীয়াংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় এর কারণ হচ্ছে – স্বামীর শুক্রাণুর মান নিম্ন ও সংখ্যা কম হওয়া।পুরুষদের বন্ধ্যত্বের মূল কারণ হলো পর্যাপ্ত মানসম্পন্ন শুক্রাণু তৈরি না হওয়া। কোনো কোনো ক্ষেত্রে শুক্রাশয়ের গুণগত ত্রুটি, আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে শুক্রাণু বেরোনোর পথে প্রতিবন্ধকতার কারণে এ সমস্যা দেখা দিতে পারে। এ ছাড়া হরমোনজনিত নানা সমস্যার কারণেও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।

সহজে বলা চলে, পুরুষদের বন্ধ্যত্বের মূল কারণ: বীর্যে শুক্রাণুর পরিমাণ কম হওয়া।

শুক্রাণুর পরিমাণ কমে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন বিষয় চিহ্নিত করেছেন বিজ্ঞানীরা।

শুক্রাণুর স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে নিম্নের কারণগুলোঃ-

শুক্রাণুর সংক্রমণ হলে তার নড়াচড়ার ক্ষমতা লোপ পায়। ফলে বন্ধ্যত্ব অবধারিত। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে ওষুধের সাহায্যে শুক্রাণুর সংক্রমণ সারানো যায়। কিছু ক্ষেত্রে শুক্রাণুর কাউন্টও বাড়ানো সম্ভব হয়।

আরও পড়ুন

 কার কতটা ঘুম প্রয়োজন

যেসব খাবার কোনোদিনও খাওয়া যাবে না

ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ৬৩ শতাংশ পুরুষ যৌন সমস্যায় ভোগেন