-
Details
-
Written by Super User
-
-
Hits: 19158
- উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক – থিওফ্রাস্টাস
- উদ্ভিদের শ্রেণীবিন্যাসের জনক - ক্যারোলাস লিনিয়াস
- শ্রেণীবিন্যাসের ক্ষুদ্রতম একক – প্রজাতি
- সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ বিহীন কোষকে বলে – আদিকোষ
- সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ কোষকে বলে – প্রকৃত কোষ
- জিব ও জড়ের সংযোগ রক্ষাকারী হিসাবে পরিচিত – ভাইরাস
- কোষ আবিস্কার করেন – রবার্ট হুক
- কোষে শক্তির আধার – মাইটোকন্ড্রিয়া
- কোষের বহিস্থ জড় প্রাচীরকে বলে – কোষ প্রাচীর
- গাছের প্রাণ আছে প্রমাণ করেন – স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু
- ছত্রাকের ক্লোরোফিল নেই
- গাছের রং সবুজ হয় – ক্লোরোফিলের জন্য
- মিউকর, এগারিকাস, ব্যাঙের ছাতা, পেনিসিলিন হলো – ছত্রাক
- পেনিসিলিন একটি এন্টিবায়োটিক, যা তৈরী হয় – পেনিসিলিয়াম থেকে
- শৈবাল স্বভোজী, এদের কোষে নিউক্লিয়াস থাকে।
- ব্যাকটেরিয়া আবিস্কার করেন – লিউয়েন হুক
- নরম কান্ড জাতীয় উদ্ভিককে বলে - বিরুৎ (যেমনঃ ধান, গম, সরিষা )
- ফার্ণ হলো মূল, কান্ড ও পাতায় বিভক্ত অপুস্পক উদ্ভিদ
- ফনিমনসা ফার্ণ জাতীয় উদ্ভিদ
- ধানের পরাগায়ন ঘটে - বাতাসের সাহায্যে
- কচু শাকে পাওয়া যায় - লৌহ
- জলজ উদ্ভিদের কান্ড বাতাসে ভাসার কারন – কান্ডে বায়ু কুঠুরি থাকে
- এগারিকাস এর প্রচলিত নাম - মাশরুম
- বাতাসের নাইট্রোজেন পানিতে মিশে মাটিতে শোষিত হওয়ার ফলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়
- একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – একটি ( যেমনঃ ধান, গম, নারিকেল, সুপারি, খেজুর, ভূট্টা ইত্যাদি)
- দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – দুইটি ( যেমনঃ ছোলা, সীম, মটর, আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু ইত্যাদি)
- উদ্ভিদের মূল অংশ – পাঁচটি ( মূল, কান্ড, পাতা, ফুল ও ফল)
- ফুলের মূল অংশ ৫ টি আর ফলের মূল অংশ ৩ টি
- সম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশই থাকে (যেমনঃ জবা, ধুতরা ইত্যাদি)
- অসম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশ থাকে না (যেমনঃ ঝিঙগা, লাউ, কুমড়া ইত্যাদি)
- সর্বাপেক্ষা বৃহত মুকুল – বাঁধা কপি।
- সবুজ উদ্ভিদের খাদ্য তৈরী হয় – পাতায়
- উদ্ভিদের কোষের উপাদান যা রং প্রস্তুত করে – প্লাস্টিড
- সবুজ প্লাস্টিড – ক্লোরোপ্লাস্ট ও বর্ণহীন প্লাস্টিড – লিউকোপ্লাস্ট
- উদ্ভিদের বিভিন্ন রং বিভিন্ন হওয়ার কারন – ক্রোমোপ্লাস্ট
- কোন ফল সবুজ থেকে রঙিন হয় – ক্লোরোপ্লাস্ট উৎপাদন বন্ধ ও জ্যান্থফিলের প্রভাব পড়লে
- দিনের আলো উদ্ভিদের ফুল ধারনের উপর প্রভাব বিস্তার করে যাকে বলে – ফটোপিরিওডিজম।
- ছোট দিন ও বড় রাতের উদ্ভিদ – সয়াবিন, আলু, আখ, শিম, তামাক, পাট ইত্যাদি।
- বড় দিন ও ছোট রাতের উদ্ভিদ – ঝিঙগা, যব, পালং শাক ইত্যাদি।
- দেহ গঠনে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন - ভিটামিনের ।
- প্রজননে সাহায্য করে - ভিটামিন ‘ই’ ।
- পেনিসিলিন একটি – এন্টিবায়োটিক।
- গাছের পাতা ঝরে যায় – প্রস্বেদন কমানোর জন্য।
- হার ও দাত তৈরীতে প্রয়োজন – ভিটামিন ‘ডি’।
- সবুজ তরকারীতে বেশি থাকে – খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
- রাতকানা রোগ হয় – ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে।
- কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হলো – ক্যান্সার।
- জীব কোষের ধারক ও বাহক – জীন।
- মূল, কান্ড, পাতা নেই কিন্তু ক্লোরোরফিল আছে – ছত্রাকে।
- পানিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘সি’।
- দুধ ও ডিমে পাওয়া যায় – ভিটামিন ‘ডি’।
- চর্বিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’, ‘ই’ ও কে।
- কচু খেলে গলা চুলকায় যে কারনে – ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকে।
- উদ্ভিদ মাটি থেকে পানি ও খনিজ শোষণ করে – মূলরোম দ্বারা।
- গলগন্ড রোগ হয়- আয়োডিনের অভাবে।
- শিম জাতীয় উদ্ভিদ বাতাস থেকে ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে সংগ্রহ করে – নাইট্রোজেন ।
- গাছের বয়স নির্ণয় করা হয় – কান্ডের বলয় দেখে ।
- উন্নত জাতের গম – আকবর, বরকত, আনন্দ, সোনালিকা, সিংগাপুরী ।
- উন্নত জাতের পেয়ারা - কাজি, স্বরূপকাঠি, কাঞ্চননগর ।
- উন্নত জাতের টমেটো – মানিক, রতন, বাহার ।
- উন্নত জাতের কলা – অমৃত সাগর, মেহের সাগর, সবরী, বলাকা ।
- উন্নত জাতের তরমুজ – পদ্মা ।
- উন্নত জাতের পেপে – শাহিন ।
- গ্রীন হাউস সৃষ্ঠিকারী গ্যাস – কার্বন-ডাই-অক্সাইড, মিথেন, ক্লোরোফ্লোরো কার্বন, নাইট্রাস অক্সাইড ।
- ভিটামিন ডি এর প্রধান উৎস – মাছের যকৃতের তেল ।
- আয়োডিনের প্রধান উৎস – সামুদ্রিক মাছ, পেঁয়াজ, রসুন ।
- জীব দেহের গঠন ও কাজের একক – কোষ ।
- হ্যাপ্লয়েড কোষ বলা হয় – জনন কোষকে ।
- অবস্থান ও কাজ অনুযায়ী জীব কোষকে প্রধানত ২ প্রকার – (১) দেহ কোষ ও (২) জনন কোষ ।
- একটি আদর্শ উদ্ভিদ কোষ প্রধানত দুটি অংশ নিয়ে গঠিত – (১) কোষ প্রাচীর ও (২) প্রোটোপ্লাজম ।
- প্লাস্টিড বা বর্ণাধার তিন প্রকার – (১) ক্লোরোপ্লাস্ট, (২) ক্রোমোপ্লাস্ট ও (৩) লিউকোপ্লাস্ট ।
- কন্যা সন্তান জন্ম হওয়ার পেছনে জেনেটিক্যাল ভূমিকা নেই – মায়ের ।
- ভাইরাস অর্থ – বিষ ।
- মানুষের দেহ কোষে অটোজোম থাকে ২২ জোড়া ও সেক্সক্রোমোজোম থাকে ১ জোড়া ।
- ডাইবেটিসের জন্য উপকারী শৈবাল – স্পিরুলিনা ।
- ঘনত্ব সমান না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে – ব্যাপন ।
- শতকরা ৮০-৯০ ভাগ প্রস্বেদন ঘটে – পত্ররন্ধের মাধ্যমে ।
- শর্করা উৎপাদনের প্রাকৃতিক কারখানা – পাতা ।
- সালোকসংশ্লেষণের দুটি পর্যায় – (১) আলোক পর্যায় ও (২) অন্ধকার পর্যায় ।
- শ্বসন দুই প্রকার – (১) সবাত শ্বসন ও (২) অবাত শ্বসন ।