Spoken+Grammar Bundle

ক্রমেই ছোট দলের বড় তারকা হয়ে উঠছেন সিকান্দার রাজা। বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে নিজেকে আরও একবার প্রমাণ করলেন তিনি। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বিপর্যয়ে পড়া দলকে বিধ্বংসী ইনিংসে ফেরালেন পথে। পরে বল হাতেও রাখলেন অবদান। ম্যাচের পর ম্যাচ এতটা ধারাবাহিকতার রহস্য কী? রাজা বললেন, তেমন কিছু নয়, তবে কখনও আবেগকে প্রশ্রয় দেন না তিনি।

ক্রিকেট বিশ্ব রাজার সবশেষ দাপুটে ব্যাটিং দেখল সোমবার (১৭ অক্টোবর)। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে হোবার্টে ৪৮ বলে ৫টি করে চার-ছক্কায় ৮২ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলেন তিনি। পরে বল হাতে নেন ১ উইকেট। ‘বি’ গ্রুপের ম্যাচটি ৩১ রানে জেতে জিম্বাবুয়ে।

এমন দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর ম্যাচ সেরার পুরস্কারে তার কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল না। বছর জুড়েই ব্যাটে-বলে উজ্জ্বল জিম্বাবুয়ের এই অফ স্পিনিং অলরাউন্ডার। ২০২২ সালে এখন পর্যন্ত আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১৬ ইনিংসে ১৫৪.৫২ স্ট্রাইক রেট-এ ৫৯৮ রান করেছেন রাজা। সঙ্গে বল হাতে নিয়েছেন ১৬টি উইকেট।

ক্রমেই ছোট দলের বড় তারকা হয়ে উঠছেন সিকান্দার রাজা। বিশ্বকাপের মতো বড় মঞ্চে নিজেকে আরও একবার প্রমাণ করলেন তিনি। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বিপর্যয়ে পড়া দলকে বিধ্বংসী ইনিংসে ফেরালেন পথে। পরে বল হাতেও রাখলেন অবদান। ম্যাচের পর ম্যাচ এতটা ধারাবাহিকতার রহস্য কী? রাজা বললেন, তেমন কিছু নয়, তবে কখনও আবেগকে প্রশ্রয় দেন না তিনি।

ক্রিকেট বিশ্ব রাজার সবশেষ দাপুটে ব্যাটিং দেখল সোমবার (১৭ অক্টোবর)। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে হোবার্টে ৪৮ বলে ৫টি করে চার-ছক্কায় ৮২ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলেন তিনি। পরে বল হাতে নেন ১ উইকেট। ‘বি’ গ্রুপের ম্যাচটি ৩১ রানে জেতে জিম্বাবুয়ে।

এমন দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর ম্যাচ সেরার পুরস্কারে তার কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল না। বছর জুড়েই ব্যাটে-বলে উজ্জ্বল জিম্বাবুয়ের এই অফ স্পিনিং অলরাউন্ডার। ২০২২ সালে এখন পর্যন্ত আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ১৬ ইনিংসে ১৫৪.৫২ স্ট্রাইক রেট-এ ৫৯৮ রান করেছেন রাজা। সঙ্গে বল হাতে নিয়েছেন ১৬টি উইকেট।

এই সংস্করণে এ বছর অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে টেস্ট খেলুড়ে দেশগুলোর আর কেউই রাজাকে ছাড়িয়ে যেতে পারেননি। অথচ ক্যারিয়ারের প্রথম ৮ বছরে খেলা ৪২ ম্যাচে তার সংগ্রহ ছিল মোটে ৫২৪ রান। বোলিংয়ে নিতে পেরেছিলেন মাত্র ১৩টি উইকেট।

অতীতের হতাশাময় অধ্যায় পেছনে ফেলে এখন ক্যারিয়ারের সেরা সময় পার করছেন রাজা। সাফল্যের পর অতি উচ্ছ্বাসে ভেসে না যাওয়া বা ব্যর্থতায় ভেঙে না পড়া-এভাবে এগিয়ে যাওয়ার কারণেই সফল হচ্ছেন বলে ম্যাচ সেরার পুরস্কার হাতে নিয়ে বললেন তিনি।

তিনি বলেন, সত্যি বলতে (সাফল্যের পেছনে) কোনো রহস্য নেই। তবে একটা কথা বলতে পারি, আমি সাফল্য বা ব্যর্থতার পর আবেগকে ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণ করার এবং বিশ্বের সেরাদের সঙ্গে সমানতালে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার চেষ্টা করি। যাতে জিম্বাবুয়ের পতাকাকে সেরার কাতারে রাখতে পারি।

বিশ্বকাপে শুভসূচনার পর আরও বড় লক্ষ্যের কথা জানালেন রাজা। রাজা বলেন, আমরা একটা বিষয় পরিষ্কার করতে চেয়েছি: বিশ্বকাপের টিকেট পেয়ে আমরা অনেক খুশি হয়েছিলাম, একই সঙ্গে আমরা এটাও জানি যে এখানেই দায়িত্ব শেষ নয়। আমরা কেবল জিম্বাবুয়ের প্রতিনিধিত্ব করে খুশি থাকতে এখানে আসিনি। আমাদের লক্ষ্য সুপার টুয়েলভে যাওয়া এবং সেখানে বড় দলগুলোকে চ্যালেঞ্জ জানাতে চাই, এরপর দেখব কতদূর যেতে পারি।

রাজা আরও বলেন, আজকের জয়টি পেয়ে আমরা উচ্ছ্বসিত, অনেক আনন্দিত। তবে এটি এরই মধ্যে অতীত হয়ে গেছে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে খেলতে হবে। আমি সেদিকেই তাকিয়ে আছি।