• উদ্ভিদ বিজ্ঞানের জনক – থিওফ্রাস্টাস
  • উদ্ভিদের শ্রেণীবিন্যাসের জনক -  ক্যারোলাস লিনিয়াস
  • শ্রেণীবিন্যাসের  ক্ষুদ্রতম একক – প্রজাতি
  • সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ বিহীন কোষকে বলে – আদিকোষ
  • সুগঠিত নিউক্লিয়াস বিশিষ্ঠ কোষকে বলে – প্রকৃত কোষ
  • জিব ও জড়ের সংযোগ রক্ষাকারী হিসাবে পরিচিত – ভাইরাস
  • কোষ আবিস্কার করেন – রবার্ট হুক
  • কোষে শক্তির আধার – মাইটোকন্ড্রিয়া
  • কোষের বহিস্থ জড় প্রাচীরকে বলে – কোষ প্রাচীর
  • গাছের প্রাণ আছে প্রমাণ করেন – স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু
  • ছত্রাকের ক্লোরোফিল নেই
  • গাছের  রং সবুজ হয় – ক্লোরোফিলের জন্য
  • মিউকর, এগারিকাস, ব্যাঙের ছাতা, পেনিসিলিন হলো – ছত্রাক
  • পেনিসিলিন একটি এন্টিবায়োটিক, যা  তৈরী হয় – পেনিসিলিয়াম থেকে
  • শৈবাল স্বভোজী, এদের কোষে নিউক্লিয়াস থাকে।
  • ব্যাকটেরিয়া আবিস্কার করেন – লিউয়েন হুক
  • নরম কান্ড জাতীয় উদ্ভিককে বলে - বিরুৎ (যেমনঃ ধান, গম, সরিষা )
  • ফার্ণ হলো মূল, কান্ড ও পাতায় বিভক্ত অপুস্পক উদ্ভিদ
  • ফনিমনসা ফার্ণ জাতীয় উদ্ভিদ
  • ধানের পরাগায়ন ঘটে -  বাতাসের সাহায্যে
  • কচু শাকে পাওয়া  যায় - লৌহ
  • জলজ উদ্ভিদের কান্ড বাতাসে ভাসার কারন – কান্ডে বায়ু কুঠুরি থাকে
  • এগারিকাস এর প্রচলিত নাম - মাশরুম
  • বাতাসের নাইট্রোজেন পানিতে মিশে মাটিতে শোষিত হওয়ার ফলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়
  • একবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – একটি ( যেমনঃ ধান, গম, নারিকেল, সুপারি, খেজুর, ভূট্টা ইত্যাদি)
  • দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের বীজপত্র থাকে – দুইটি ( যেমনঃ ছোলা, সীম, মটর, আম, জাম, কাঁঠাল, লিচু ইত্যাদি)
  • উদ্ভিদের মূল অংশ – পাঁচটি ( মূল, কান্ড, পাতা, ফুল ও ফল)
  • ফুলের মূল অংশ ৫ টি  আর  ফলের মূল অংশ ৩ টি
  • সম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশই থাকে (যেমনঃ জবা, ধুতরা ইত্যাদি)
  • অসম্পুর্ণ ফুলের ৫ টি অংশ থাকে না (যেমনঃ ঝিঙগা, লাউ, কুমড়া ইত্যাদি)
  • সর্বাপেক্ষা বৃহত মুকুল – বাঁধা কপি।
  • সবুজ উদ্ভিদের খাদ্য তৈরী হয় – পাতায়
  • উদ্ভিদের কোষের উপাদান যা রং প্রস্তুত করে – প্লাস্টিড
  • সবুজ প্লাস্টিড – ক্লোরোপ্লাস্ট ও বর্ণহীন প্লাস্টিড – লিউকোপ্লাস্ট
  • উদ্ভিদের বিভিন্ন রং বিভিন্ন হওয়ার কারন – ক্রোমোপ্লাস্ট
  • কোন ফল সবুজ থেকে রঙিন হয় – ক্লোরোপ্লাস্ট উৎপাদন বন্ধ ও জ্যান্থফিলের প্রভাব পড়লে
  • দিনের আলো উদ্ভিদের ফুল ধারনের উপর প্রভাব বিস্তার করে যাকে বলে –  ফটোপিরিওডিজম।
  • ছোট দিন ও বড় রাতের উদ্ভিদ – সয়াবিন, আলু, আখ, শিম, তামাক, পাট ইত্যাদি।
  • বড় দিন ও ছোট রাতের উদ্ভিদ – ঝিঙগা, যব,  পালং শাক ইত্যাদি।
  • দেহ গঠনে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন - ভিটামিনের ।
  • প্রজননে সাহায্য করে - ভিটামিন ‘ই’ ।
  • পেনিসিলিন একটি – এন্টিবায়োটিক।
  • গাছের পাতা ঝরে যায় – প্রস্বেদন কমানোর জন্য।
  • হার ও দাত তৈরীতে প্রয়োজন – ভিটামিন ‘ডি’।
  • সবুজ তরকারীতে বেশি থাকে – খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
  • রাতকানা রোগ হয় – ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে।
  • কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হলো – ক্যান্সার।
  • জীব কোষের ধারক ও বাহক – জীন।
  • মূল, কান্ড, পাতা নেই কিন্তু ক্লোরোরফিল আছে – ছত্রাকে।
  • পানিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘সি’।
  • দুধ ও ডিমে পাওয়া যায় – ভিটামিন ‘ডি’।
  • চর্বিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’, ‘ই’ ও কে।
  • কচু খেলে গলা চুলকায় যে কারনে – ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকে।
  • উদ্ভিদ মাটি থেকে পানি ও খনিজ শোষণ করে – মূলরোম দ্বারা।
  • গলগন্ড রোগ হয়- আয়োডিনের অভাবে।
  • শিম জাতীয় উদ্ভিদ বাতাস থেকে ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে সংগ্রহ করে – নাইট্রোজেন ।
  • গাছের বয়স নির্ণয় করা হয় – কান্ডের বলয় দেখে ।
  • উন্নত জাতের গম – আকবর, বরকত, আনন্দ, সোনালিকা, সিংগাপুরী ।
  • উন্নত জাতের পেয়ারা -  কাজি, স্বরূপকাঠি, কাঞ্চননগর ।
  • উন্নত জাতের টমেটো – মানিক, রতন, বাহার ।
  • উন্নত জাতের কলা – অমৃত সাগর, মেহের সাগর, সবরী, বলাকা ।
  • উন্নত জাতের তরমুজ – পদ্মা ।
  • উন্নত জাতের পেপে – শাহিন ।
  • গ্রীন হাউস সৃষ্ঠিকারী গ্যাস – কার্বন-ডাই-অক্সাইড, মিথেন, ক্লোরোফ্লোরো কার্বন, নাইট্রাস অক্সাইড ।
  • ভিটামিন ডি এর প্রধান উৎস – মাছের যকৃতের তেল ।
  • আয়োডিনের প্রধান উৎস – সামুদ্রিক মাছ, পেঁয়াজ, রসুন ।
  • জীব দেহের গঠন ও কাজের একক – কোষ ।
  • হ্যাপ্লয়েড কোষ বলা হয় – জনন কোষকে ।
  • অবস্থান ও কাজ অনুযায়ী জীব কোষকে প্রধানত ২ প্রকার – (১) দেহ কোষ ও (২) জনন কোষ ।
  • একটি আদর্শ উদ্ভিদ কোষ প্রধানত দুটি অংশ নিয়ে গঠিত – (১) কোষ প্রাচীর ও (২) প্রোটোপ্লাজম ।
  • প্লাস্টিড বা বর্ণাধার তিন প্রকার – (১) ক্লোরোপ্লাস্ট, (২) ক্রোমোপ্লাস্ট ও (৩) লিউকোপ্লাস্ট ।
  • কন্যা সন্তান জন্ম হওয়ার পেছনে জেনেটিক্যাল ভূমিকা নেই – মায়ের ।
  • ভাইরাস অর্থ – বিষ ।
  • মানুষের দেহ কোষে অটোজোম থাকে ২২ জোড়া ও সেক্সক্রোমোজোম থাকে ১ জোড়া ।
  • ডাইবেটিসের জন্য  উপকারী শৈবাল – স্পিরুলিনা ।
  • ঘনত্ব সমান না হওয়া পর্যন্ত চলতে থাকে – ব্যাপন ।
  • শতকরা ৮০-৯০ ভাগ প্রস্বেদন ঘটে – পত্ররন্ধের মাধ্যমে ।
  • শর্করা উৎপাদনের প্রাকৃতিক কারখানা – পাতা ।
  • সালোকসংশ্লেষণের দুটি পর্যায় – (১) আলোক পর্যায় ও (২) অন্ধকার পর্যায় ।
  • শ্বসন দুই প্রকার – (১) সবাত শ্বসন ও (২) অবাত শ্বসন ।