• আদি প্রাণী –এ্যামিবা ।
  • মানুষের হাড়ের সংখ্যা – ২০৬ টি ।
  • মানুষের ক্রোমোজোম সংখ্যা – ২৩ জোড়া বা ৪৬ টি ।
  • মানবদেহে মোট কশেরুকা – ৩৩ টি ।
  • মানবদেহে হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ সংখ্যা – ৪ টি ।
  • ভিটামিন এ এর অভাবে – রাতকানা রোগ হয় ।
  • রক্ত সংবহন তন্ত্র আবিস্কার করেন – উইলিয়াম হার্ভে ।
  • রক্তের গ্রুপ আবিস্কার করেন – ল্যান্ড স্টীনার ।
  • রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা – ‘AB’ গ্রুপ ।
  • রক্তের সার্বজনীন দাতা – ‘O’ গ্রুপ ।
  • রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে – রক্ত শুন্যতা সৃষ্টি হয় ।
  • ডায়াবেটিস রোগ হয় – ইনসুলিনের অভাবে ।
  • হৃদপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানোকে বলে – এনজিওপ্লাস্ট ।
  • মানবদেহে রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা খর্ব করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড ।
  • ডায়াবেটিস রোগির রক্তে বৃদ্ধি পায় – গ্লুকোজ ।
  • ক্লোনিং পদ্ধতিতে প্রথম জন্মগ্রহণকারী প্রাণীর নাম – ডলি ।
  • পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় – রেনিন ।
  • ঝিনুকের প্রদাহের ফল – মুক্তা ।
  • মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ ও রক্ত বাঁধাকে বলে – স্ট্রোক ।
  • নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয় – ধমণীর মধ্য দিয়ে ।
  • সর্বাধিক স্নেহজাতীয় খাদ্য পাওয়া যায় – দুধে।
  • ব্যকটেরিয় কর্তৃক সৃষ্ট রোগ – কলেরা, টায়ফয়েড, যক্ষা ।
  • এইডস একটি – ভাইরাস ঘটিত রোগ ।
  • বাংলাদেশের একজন পূর্ন বয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিনের শক্তি প্রয়োজন – ২৫০০ ক্যালোরি ।
  • শব্দ দুষনের ফলে সৃষ্টি হয় – উচ্চ রক্তচাপ ।
  • ব্যাকটেরিয়া কোষ বিভাজন ঘটায় – মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় ।
  • মানুষের মস্তিস্কের ওজন – ১.৫০ কেজি ।
  • মানবদেহে প্রতিদিন পানির প্রয়োজন – ৪-৫ লিটার ।
  • হৃদপিন্ডের সংকোচন ও প্রসারণকে যথাক্রমে বলে – সিস্টোল ও ডায়াস্টোল ।
  • প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’ ।
  • DNA এর মূল মজ্জাকে সুবিন্যাস্ত করাকে বলে – জিন থেরাপি ।
  • DNA এর অর্থ ডি অক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড ।
  • জিনতত্ত্বের জনক – ভাইজম্যান ।
  • হিমোফিলিয়া একটি – বংশগত রোগ ।
  • হারের মধ্যে পানি থাকে – ৪০-৪৫ % ।
  • অন্ত্র দুই প্রকার – ১) ক্ষুদ্রান্ত ও ২) বৃহদান্ত ।
  • জীবিত কোষের মধ্যে তৈরী হয় – এনজাইম ।
  • এনজাইম কাজ করে মূলত – অনুঘটক হিসাবে ।
  • রক্ত এক প্রকার – যোজক কলা ।
  • রক্ত দুই প্রকার উপাদান দিয়ে গঠিত – ১) রক্ত রস ও ২) রক্ত কনিকা ।
  • পূর্ণ বয়স্ক মানুষের হৃদস্পন্দন প্রতি মিনিটে – ৭২ বার ।
  • রেচন অঙ্গগুলি হলো – ত্বক, ফুসফুস, যকৃত ও বৃক্ক ।
  • প্রধান রেচন অঙ্গ – বৃক্ক (প্রায় ৭৫% নিষ্কাষন করে)।
  • বৃক্ক দেখতে অনেকটা - সীমের বীজের মতো ।
  • পিটুইটারি গ্রন্থকে বলে – রাজ গ্রন্থি ।
  • পুংজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – টেস্টোসটেরন ।
  • স্ত্রীজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – ইস্ট্রোজেন ।
  • ত্বক তিনটি স্তর দিয়ে গঠিত – ১)বহি:ত্বক, ২) ডার্মিস ও ৩) হাইপোডার্মিস ।
  • কঙ্কালতন্ত্রের রোগ – রিকেটস, গেঁটে বাত ।
  • পরিপাক তন্ত্রের রোগ – আমাশয়, গ্যাস্টাইটিস ।
  • রক্ত সংবহন তন্ত্রের রোগ – রক্তচাপ, হার্ট এ্যাটাক, স্ট্রোক, বাতজ্বর, রক্ত শুন্যতা ।
  • শ্বসন তন্ত্রের রোগ – নিউমোনিয়া, যক্ষা, ব্রঙ্কাইটিস ।
  • দীর্ঘজীবী প্রাণী – নীল তিমি (প্রায় ৫০০ বছর) ।
  • সবচেয়ে বড় স্থলচর প্রাণী – আফ্রিকার হাতি ।
  • সবচেয়ে বড় জলচর প্রাণী – নীল তিমি ।
  • সবচেয়ে বড় সরীসৃপ – কুমির ।
  • সবচেয়ে দ্রুততম পশু – চিতাবাঘ (ঘন্টায় ৪৫ মাইল) ।
  • সবচেয়ে দ্রুততম পাখি – সুইফ্ট (ঘন্টায় ২০০ মাইল) ।
  • আরশোলার হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ১৩ টি ।
  • মানুষের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৪ টি ।
  • হাঙ্গরের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৩ টি ।
  • তেলাপোকার রক্তের রং – বর্ণহীন ।
  • মাছ পানিতে ভাসা নিয়ন্ত্রণ করে – দেহের ভেতরের বায়ু থলির বাতাস কমিয়ে বাড়িয়ে ।
  • সবচেয়ে লম্বা ও ভারী সাপ – আনাকোন্ডা ।
  • স্বাদু পানির সবচেয়ে ক্ষুদ্র মাছ – ডুয়ার্ফ  পিগমী গোবী ।
  • সাপ শুনতে পায় – ত্বকের সাহায্যে ।
  • রাজ কাকড়ার অপর নাম – লিমুলাস ।
  • সমুদ্রে তেল অপসারণের জন্য ব্যবহৃত হয় – সুপার বাগ বা মাইক্রোবিয়াল ইনক্যকট্যান্ট ।
  • কুকুর পাগল হয়ে থাকে – জলাতংক রোগ হলে ।